জানতেন, হারলেই সব আক্রমণ ধেয়ে আসবে তাঁর দিকে। তাঁকেই খলনায়ক বানানোর জন্য সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়বেন। তার পরেও শেষ শট নিতে এলেন জুয়েল রাজা। সত্যিই বুকের পাটা আছে। তিনি জুয়েল, তিনিই রাজা। লিখেছেন সুমিত চক্রবর্তী।।

খুচরোর আকাল। ব্যাঙ্ক, এটিএমে লম্বা লাইন। কীভাবে সামাল দিচ্ছেন মধ্যবিত্ত। একটি গল্পে উঠে এল সেই ছবিটা। এই সময়ের পটভূমিতে লিখেছেন সব্যসাচী কুণ্ডু।

  অনেকেই ভ্রমণ পর্ব সেরে ফেলেছেন। পুজোর ছুটিতে কে কোথায় গিয়েছিলেন ? কেমন লাগল ? সেই অনুভূতি মেলে ধরতে চান ? তাহলে লিখে পাঠিয়ে দিন বেঙ্গল টাইমসে। হয়ত পুজোয় যেতে পারেননি। শীতে কোথাও বেরিয়ে পড়বেন ভাবছেন ? কোথায় যেতে চান…

রাহুল গান্ধী মুখ খুললেই নাকি সংসদে ভূমিকম্প হবে। গত দশ বছরে পার্লামেন্টে যে সব ভাষণ দিয়েছেন, পাড়ার পল্টুদা বা জগাইদা চায়ের দোকানে তার থেকে ঢের ভাল ভাষণ দেয়। সরকারও তেমনি। এত কীসের ভয়, কী জানি!‌ রাহুলকে প্রতিপক্ষ ভেবে ভেবে তাঁদের…

চার বছর আগে, বিরতির পর দল তুলে নিয়েছিল মোহনবাগান। সেই বিতর্ক এখনো আছে, থেকেও যাবে। সেদিন কি পালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন মোহন–‌কর্তারা ?‌ চার বছর পর সেই ম্যাচের স্মৃতি ফিরে এল সত্রাজিত চ্যাটার্জির লেখায়।

আগে এই নাটক অহরহ দেখা যেত বাংলায়। এখনও দেখা যায়। বিরোধী থেকে শাসক হয়েও পুরানো অভ্যেস যায়নি। এখন সেই রোগে আক্রান্ত দেশের প্রধানমন্ত্রীও। তাঁকেও নাকি খুন করা হতে পারে। সংসদে তাঁকে নাকি বলতেই দেওয়া হচ্ছে না। রাজ্যের সস্তা নাটক দিল্লিতেও…