এসএসকেএমের ডাক্তাররা দিনের পর দিন ইডির তদন্তে অসহযোগিতা করার দুঃসাহস পাচ্ছেন কোথা থেকে?‌ এর জন্য ইডি কর্তারাই দায়ী। তাঁদের দৌড় কতদূর, তাঁদের মুরোদ কত, তা ডাক্তাররা বেশ ভালমতোই জানেন। মাসের পর মাস নৌটঙ্কি চালিয়ে যাচ্ছেন, তারপরও ইডি কর্তারা কার্যত কিছুই…

আচ্ছা, পুজোয় মানুষের কি আর কোনও কাজ থাকে না?‌ সে হলে–‌হলে সিনেমা দেখে বেড়াবে!‌ সে রাস্তায় ঘুরবে না!‌ সে পাড়ায় আড্ডা দেবে না!‌ সে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাবে না!‌ সে মাল্টিপ্লেক্সে ঢুকে পড়বে?‌ পরিচালকরা বোধ হয় এমনটাই ভাবেন। তাঁরা ধরেই…

আইসিসি একবার শুধু বলে দিক, মোবাইল বা ক্যামেরা নিয়ে ঢোকা যাবে না। দেখুন এই হুজুগ কোথায় উড়ে যাবে। ইডেন অর্ধেকও হয়ত ভরবে না। দেখুন তখন ‘‌ক্রিকেটপ্রেম’ বা ‘‌দেশপ্রেম’‌ কোথায় থাকে!‌‌

ষাট পেরোনো নস্টালজিয়া নিয়ে আবার খুঁজতে বেরোবো। ফিরে আসুক সেই ডাবল ডেকার। আবার সেই উদ্দেশ্যহীনভাবে না হয় বাসে উঠে পড়ব। ষাটোর্ধ্ব চোখ দিয়ে আবার খুঁজব আমার হারানো কলকাতাকে।

সেই রেডিওটা আজও আছে। ধুলো ঝেড়ে আর নামানো হয় না। আর ব্যাটারি ভরে প্রাণসঞ্চার করা হয় না। না বোঝা সেই মহালয়ার অনুভূতিটাও একটু একটু করে ফিকে হয়ে আসছে। ফেলে আসা সেইসব শরৎ–‌শিউলি ভোরের নস্টালজিয়া। উঠে এল অন্তরা চৌধুরির লেখায়।

একবারই মহালয়া করেছিলেন উত্তম কুমার। সঙ্গীত পরিচালক হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। কেমন ছিল সেই অভিজ্ঞতা? কেন ক্ষমা চাইতে হল আকাশবাণীকে ? এসব অজানা কথা উঠে এল দিব্যেন্দু দে-র কলমে। সঙ্গে সেই মহালয়ার ইউ টিউব লিঙ্ক।

নন্দ ঘোষের কড়চা আপনি নাকি বিদ্যাসাগর। তা, এমন নামটি কে দিয়েছিল মশাই ? যেই দিয়ে থাকুক, আপনি একবারও বারণ করলেন না ? সবাই আপনাকে দিব্যি বিদ্যাসাগর বলে চিনে গেল। আপনি মনে মনে বেশ মজা পেলেন। পদবী উড়ে গেল। নতুন পদবী…

তিনি কী কী সাহিত্য রচনা করেছেন, বাংলা গদ্যকে কতখানি সাবলীল করেছেন, সেসব সাহিত্যের গবেষকরা বলবেন। সমাজ সংস্কারে কতটা দৃঢ়তা দেখিয়েছেন, সেকথাও কারও অজানা নয়। কিন্তু সেসবের পাশাপাশি বলতেই হয়, এই দেশে মেয়েদের এত বড় বন্ধু আর আসেনি। লিখেছেন মধুজা মৈত্র।

বিধানসভা যে নিজের গুরুত্ব হারিয়েছে, এর পেছনে শুধু বিধায়করা নয়, অনেক পদাধিকারীরাও দায়ী। মুখ্যমন্ত্রীর জুজু দেখিয়ে হাজিরা হয়ত বাড়ানো যাবে। মান বাড়ানো বড়ই কঠিন।